ভাইরাল ছবিতে ‘হট’ রাইমা
প্রকাশিতঃ 9:29 pm | October 28, 2018

শোবিজ ডেস্ক, কালের আলো:
ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী রাইমা সেন সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছু নেই। টলিউডের মোস্ট গ্ল্যামারাস অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম এ নায়িকার একটি ছবি সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে।
মূলত ছবিটি নিজের ইনস্টাগ্রামে দিয়েছেন তিনি। এর পরেই ভাইরাল হয়েছে ছবিটি। এই ছবিটিতে রাইমার হটনেসে ঘায়েল হয়েছে বলছেন নেটিজেনরা।
সম্ভবত একটি ফোটোশুটের ছবি বলেই মনে হচ্ছে৷ রাইমার সৌন্দর্যকে তাঁর দিদা সূচিত্রা সেনের সৌন্দর্য্যের সঙ্গেও খানিক তুলনা করা হয়েছে কমেন্ট সেকশনে৷
রাইমার আপকামিং ছবি ‘রিউনিয়ন’র টিজারে মুগ্ধ হয়েছেন দর্শকমহল৷ অভিনয়ে পরমব্রত চট্টোপাধ্যায়, রাইমা সেন, ইন্দ্রাশিস রায় ও সায়নী ঘোষ সহ আরও অনেকে। যাঁদের নিয়ে কলকাতার অলিগলি জুড়ে শ্যুটিং চলেছে ছবির। কাহিনীর পাতা অনুযায়ী, গ্রুপটা ছিল তিনটি ছেলে আর একটি মেয়ের। তার মধ্যে দু’জন ছিল সিরিয়ার। কিন্তু সম্পর্কে এসব বড় ছোট, দাদা-দিদির কোনও ব্যাপার ছিল না৷
কলেজের গন্ডি পার হতেই হারিয়ে যায় পুরনো দিনগুলি। একই শহরে থেকে রোজ তো দূরে থাক, আজকাল আর দেখাই হয়না তাদের। এরই মাঝে কেটে গিয়েছে ২০ টা বছর। কিন্তু আজও মন খারাপের মেঘলা দিনে, ম্যাজিকের মতো মুখে হাসি ফুটিয়ে দিয়ে যায় কলেজের সেই দিনগুলি। ওদের মধ্যে মিলও তো ছিল অদ্ভূত রকমের। একই ধরণের ভাবনা চিন্তা৷ একই মতামত৷ একই ভাললাগা। কংক্রিটের শহরে রোজকার ব্যস্ততায় হাঁপ ছেড়ে বাঁচতে তারা প্ল্যান করে রিইউনিয়নের।
কিন্তু রিইউনিয়নের দিনটিতেও বাজল মন কেমনের সুর। পুরনো দিন গুলির কথায় ভাসতে ভাসতে, মনে পড়ে যায় তাঁদের এক সিনিয়র রুদ্র চট্টোপাধ্যায়ের কথা। যাঁর বহুদিন হল কোনও খোঁজ নেই৷ কিন্তু একদিন তাঁদের ভাবনাচিন্তায়, মতামতে, দৃষ্টিভঙ্গিতে অনেকটাই প্রভাব ফেলেছিল রুদ্র। কেবল সিনিয়র নয়! ওদের চারজনের জীবনে শিক্ষকের মতো ছিল সে৷ অনেক খোঁজ করেছিল ওরা, কিন্তু কোনও লাভ হয়নি৷ অতীতের বেড়াজাল টপকে তাঁরা ঠিক করে দার্জিলিং ঘুরতে যাবে।
দার্জিলিংয়ের কাছে একটি গ্রামে ঘুরতে যায় তারা৷ এখানে এসে তারা খুঁজে পায় রুদ্রকে। আর অবাক হয়ে যায় দেখে কীভাবে গ্রামের মানুষের জন্য কাজ করে চলেছে সে। শহরের সুবিধা, আড়ম্বর ছেড়ে পাহাড়েই বসবাস শুরু করেছেন তাও আবার নিজের স্বার্থের জন্য নয়, গ্রামের মানুষদের স্বার্থে৷ কিন্তু কেন সে ছেড়ে এল শহর? কেনই বা এই চারজন তাকে খুঁজে ফেরে? নিখাদ বন্ধুত্বের মাঝে রয়েছে নানান ট্যুইস্ট।
কালের আলো/এনএম