চকবাজার ট্র্যাজেডি: ডিএনএ টেস্টে ১১ মরদেহ শনাক্ত

প্রকাশিতঃ 4:49 pm | March 06, 2019

নিজস্ব প্রতিবেদক, কালের আলো:

রাজধানীর পুরান ঢাকার চকবাজারের অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের মধ্যে ১১ জনের মরদেহ ডিঅক্সিরাইবো নিউক্লিক অ্যাসিড (ডিএনএ) পরীক্ষার মাধ্যমে শনাক্ত করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

বুধবার(৬ মার্চ) সকালে সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (এসএসপি) রুমানা আক্তার বলেন, আমরা আজ ১১ জনের শনাক্তকরণ প্রতিবেদন তদন্ত কর্মকর্তার কাছে হস্তান্তর করব। বাকি কাজ তারা করবে। এই ১১ জনের পরিচয় পরে সংবাদ সম্মেলন করে প্রকাশ করা হবে।

দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে সিআইডির অতিরিক্ত উপ মহাপরিদর্শক শেখ মোহাম্মদ রেজাউল হায়দার বলেন, আরও আটজনের পরিচয় শনাক্তে ডিএনএ পরীক্ষার কাজ চলছে। বিষয়টি যেহেতু স্পর্শকাতর, সেহেতু এখনই তারা চিহ্নিত ১১ জনের নাম প্রকাশ করতে চান না।

শনাক্তদের মধ্যে লালবাগের দুই বান্ধবী ফাতেমাতুজ জোহরা বৃষ্টি ও রেহনুমা তারান্নুম দোলা রয়েছে কিনা জানতে চেয়েছিলেন এক সাংবাদিক।

উত্তরে রেজাউল হায়দার বলেন, “কারও থাকা না থাকার বিষয়টি এখনই বলার সময় আসেনি। কারণ এখনও আটটি বডির এক্সিবিট পরীক্ষা করা বাকি রয়েছে। এগুলোর ফলাফল পেতে আরও ১০/১২ দিন অপেক্ষা করতে হবে।

“তার পরই বলা যাবে- যাদের সন্ধান চাওয়া হচ্ছে তাদের মাঝে কতজনকে পাওয়া গেল কিংবা গেল না।”

এই সিআইডি কর্মকর্তা বলেন, সন্ধানপ্রার্থী স্বজনদের দেওয়া নামের ভিত্তিতেই তারা শনাক্তদের পরিচয় নির্ধারণের কাজ করছেন।

“এক্ষেত্রে একেকটি নামের জন্য অনেক সময় তিনজন স্বজন ডিএনএ স্যাম্পল জমা দিয়েছে। সে কারণেই সন্ধানপ্রার্থীর সংখ্যা বেশি। শনাক্ত হওয়া ১১টি ডেডবডির দাবিদার ২৩ জন। বাকি আটটি মৃতদেহের জন্য দাবিদার ২৫ জন। এই ২৫ জনের সঙ্গে আমরা বাকিদের মেলাব।”

গত ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে চকবাজারের চুড়িহাট্টা মোড়ে কয়েকটি ভবনে আগুন লাগার পর ১৫ ঘণ্টার চেষ্টায় তা নেভায় ফায়ার সার্ভিস।

পরদিন ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে মোট ৭০টি বডি ব্যাগ ঢাকা মেডিকেলের মর্গে পাঠানোর কথা ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে জানানো হয়।

কিন্তু ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের প্রধান ডা. সোহেল মাহমুদ ৬৭টি লাশ পাওয়ার কথা সাংবাদিকদের বলেন।

দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে সিআইডির অতিরিক্ত উপ মহাপরিদর্শক শেখ মোহাম্মদ রেজাউল হায়দার বলেন, আরও আটজনের পরিচয় শনাক্তে ডিএনএ পরীক্ষার কাজ চলছে। বিষয়টি যেহেতু স্পর্শকাতর, সেহেতু এখনই তারা চিহ্নিত ১১ জনের নাম প্রকাশ করতে চান না।

শনাক্তদের মধ্যে লালবাগের দুই বান্ধবী ফাতেমাতুজ জোহরা বৃষ্টি ও রেহনুমা তারান্নুম দোলা রয়েছে কিনা জানতে চেয়েছিলেন এক সাংবাদিক।

উত্তরে রেজাউল হায়দার বলেন, “কারও থাকা না থাকার বিষয়টি এখনই বলার সময় আসেনি। কারণ এখনও আটটি বডির এক্সিবিট পরীক্ষা করা বাকি রয়েছে। এগুলোর ফলাফল পেতে আরও ১০/১২ দিন অপেক্ষা করতে হবে।

“তার পরই বলা যাবে- যাদের সন্ধান চাওয়া হচ্ছে তাদের মাঝে কতজনকে পাওয়া গেল কিংবা গেল না।”

এই সিআইডি কর্মকর্তা বলেন, সন্ধানপ্রার্থী স্বজনদের দেওয়া নামের ভিত্তিতেই তারা শনাক্তদের পরিচয় নির্ধারণের কাজ করছেন।

“এক্ষেত্রে একেকটি নামের জন্য অনেক সময় তিনজন স্বজন ডিএনএ স্যাম্পল জমা দিয়েছে। সে কারণেই সন্ধানপ্রার্থীর সংখ্যা বেশি। শনাক্ত হওয়া ১১টি ডেডবডির দাবিদার ২৩ জন। বাকি আটটি মৃতদেহের জন্য দাবিদার ২৫ জন। এই ২৫ জনের সঙ্গে আমরা বাকিদের মেলাব।”

গত ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে চকবাজারের চুড়িহাট্টা মোড়ে কয়েকটি ভবনে আগুন লাগার পর ১৫ ঘণ্টার চেষ্টায় তা নেভায় ফায়ার সার্ভিস।

পরদিন ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে মোট ৭০টি বডি ব্যাগ ঢাকা মেডিকেলের মর্গে পাঠানোর কথা ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে জানানো হয়।

কিন্তু ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের প্রধান ডা. সোহেল মাহমুদ ৬৭টি লাশ পাওয়ার কথা সাংবাদিকদের বলেন।

কালের আলো/এমএইচএ